দিন দিন Productivity কমে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। আগের মত লিখালিখিও হয়
না আর। বুঝলাম এভাবে বিবাহের মত বিষয়গুলোতে কিছু না করে লম্ফঝম্ফ করলে ultimatelyকিছুই হবে না। বাস্তবকেও সময় দিতে হবে। মানুষ
মানে তো শুধু ভার্চুয়াল না।
নিজের সাথে সাথে ভাইদের কিছু পরামর্শ দিব বলে
ভেবে রেখেছিলাম।
You need to block out on your
calendar for your family up front if you don’t want your virtual activity to
take complete control of your life. In this case, my advice is DON’T take your
family for granted; they may live in your heart but they need to know that
through your actions not just your words. Always keep at least one day of your
weekend free for your family/friends.
বড় কিছু করার জন্য চেষ্টা করতে হবে। To make
it successful, you need to be consistent and accountable. If you fake your
attempts, it’ll show in your action. In virtualআমরা অনেক হা হুতাশ করি, কিন্তু কাজ করি না
বাস্তবে। অনেক notesলিখি।
কিন্তু মাঠে কয়জন কাজ করি? Notes লিখা খারাপ এটা বলছি না, তবে প্লিজ focus on Quality not Quantity. So we should give max priority on real
life. We have to improve our Virtual-Life Balance to find it stable alongside
our family and friends.
এভাবে বিয়া বিয়া করে কিচ্ছু হবে না :p
ইলম৩.১লিখেছিলাম
সেই ফেব্রুয়ারিতে। আজ দেড় মাস হতে চলল দ্বিতীয় পর্বে এখন হাত দিতে পারি নাই।
লেখাপড়ার সুযোগ পাই নাই তেমন আবার সময় হয় না লেখার। Main
Distractionঐযে
বললাম ভার্চুয়াল দুনিয়া। ভার্চুয়াল দুনিয়ায় অনেক দাওয়াত দিলাম, কিন্তু বাস্তবে
সেসবের কিছুই প্রতিফলন ঘটলো না। এমন হলে কি হবে বলেন? আল্লাহ্ তো মহান
হিসাব-নিকাশের দিন আমার বাস্তব জীবনের হিসাব নিবেন। ফেইক কিছুর পিছে দৌড়ে আর কত!
তাই কঠিন বাস্তবের মুখোমুখি হওয়া যাক। এখানে কাজ করে আশা করি অনেক ফায়দা হবে।
ভবিষ্যৎ চিন্তাভাবনার জন্য সাময়িক বিরতি নিলাম।
সাথে থাকবে ইলম চর্চা। ব্লগ ছাড়ছি না আপাতত। যাই অর্জন করি তা এখানে রোজনামচা হয়ে
থাকবে এবং আশা করি সেসব অনেক উপকার বয়ে আনবে আপনাদের জন্য ইনশা আল্লাহ্।
কোন
সন্দেহ নেই, মুসলিম
উম্মাহ বর্তমানে একটি ক্রান্তি ও চ্যালেঞ্জের সময় অতিক্রম করছে। এই কঠিন পরীক্ষায়
টিকে থাকতে ও উত্তীর্ণ হবার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আমাদের কাছে বারবার
বর্ণনা করেছেন অমূল্য কিছু কাহিনী, নবীদের জীবন ও তাঁদের আদর্শ।
কুরআনের অর্ধেকটা জুড়ে পূর্ববর্তী নবীদের কাহিনী বর্ণিত হলেও আমরা অনেকেই এই
ব্যাপারে নিতান্তই গাফেল, আর তাই
এই লেকচার সিরিজ।
কেন
আমরা নবীদের কাহিনী জানব?
প্রথমত, দিকনির্দেশনা পেতে। আম্বিয়াগণ
আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় বান্দা, তাঁদেরকে তিনি সরলপথে পরিচালিত
করেছেন। তাই, কোন
তন্ত্র-মন্ত্র নয় বরং নবীদের পদচিহ্ন অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা সাফল্যের দেখা
পাবো।
দ্বিতীয়ত, তাঁদের সাহসিকতা, বীরত্ব আর সংগ্রামী কাহিনী, ইনশাআল্লাহ আমাদেরকেও
বর্তমানের কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রেরণা যোগাবে ও সাহস সঞ্চার করবে।
তৃতীয়ত, আমরা দেখব ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি
ঘটে আর সকল বাঁধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে আম্বিয়াগণকে আল্লাহ তার শত্রুদের বিরুদ্ধে
অভাবনীয় সব উপায়ে সাহায্য করেন এবং বিজয় দান করেন।
১ম
পর্বের শুরু সৃষ্টির শুরু দিয়ে, এরপর ধারাবাহিক ভাবে আলোচিত হয়েছে
আম্বিয়াদের জীবনী জানার গুরুত্ব, মহান আল্লাহ তা'আলার মানব জাতি সৃষ্টির কারণ, সৃষ্টির সময়ে ফেরেশতাদের
বক্তব্য ও আল্লাহর প্রত্যুত্তর ইত্যাদি।
এছাড়াও
যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে:
• আদম আ.
এর সাথে ইবলিসের শত্রুতা।
• আদম আ.
এর প্রথম কথা।
• আদম আ.
কে আল্লাহর শিক্ষাদান।
• সঙ্গিনী
হাওয়া আ. এর সৃষ্টি ও তাদের জান্নাতে বসবাস।
• ইবলিসের
কুমন্ত্রণা, আদম আ.
ও হাওয়া আ. এর ভুল, মহান
আল্লাহ কর্তৃক আদম আ. কে দু'আ শিক্ষা ও সবশেষে আমাদের জন্য যে
শিক্ষা রয়েছে।